Kode Iklan atau kode lainnya

মাধ্যমিকে দ্বিতীয় স্থানে উঠলেন মাহির, নম্বর বাড়ল কয়েক হাজার জনের, মেধাতালিকায় বদল মোট ছ’জনের

 মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ

নিউজ ডেস্ক: মাধ্যমিকের রিভিউ এবং স্ক্রুটিনির ফলাফল প্রকাশিত হল। বেশ কয়েক হাজার পরীক্ষার্থীর নম্বর বাড়ল। এক সঙ্গে ছ’জনের মেধা তালিকার স্থান গেল বদলে। এর আগে মেধাতালিকায় ছিলেন না এমন চার জন পরীক্ষার্থীর নাম চলে এল প্রথম দশের মধ্যে। আবার মেধাতালিকায় পিছনে থাকা এক ছাত্র চলে এলেন দ্বিতীয় স্থানে।

শুক্রবার এক সাংবাদিক বৈঠকে এই বদলের ঘোষণা করলেন পশ্চিমবঙ্গের মধ্য শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায়। রামানুজ জানান, এ বারের মাধ্যমিকের রিভিউ এবং স্ক্রুটিনির ফলাফল দ্রুত প্রকাশ করা গিয়েছে। কারণ, পর্ষদ আংশিক ভাবে অনলাইনে কাজ করছে। সাধারণত এই ফল অগস্টে জানা যায়। এ বছর প্রকাশ হল জুন মাসেই।

পিপিআরের জন্য মোট ৭৫৭৪ জনের উত্তরপত্র দেখা হয়। যার মধ্যে নম্বর বদলেছে ৬১২টি খাতার। পিপিএসে ৯৩ হাজার ৪৮৯ খাতা দেখা হয়। এর মধ্যে। ৮০৩১ জনের নম্বর বদলেছে।

মালদহের রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের ছাত্র মাহির হাসান মেধাতালিকায় তৃতীয় স্থানে ছিলেন। তাঁর মোট প্রাপ্ত নম্বর এক বেড়েছে। আর তার ফলে তিনি দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছেন। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর হল ৬৯১। 

বাঁকুড়া জিলা হাই স্কুলের প্রীতম দাস ১৪তম স্থানে ছিলেন। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৬৭৯। পাঁচ নম্বর বেড়ে ৬৮৪ হয়ে নবম স্থানে উঠে এসেছেন এই পরীক্ষার্থী। রামধোলা হাই স্কুলের দীপময় বসাকেরও দু’নম্বর বেড়ে তিনি একাদশ থেকে নবম স্থানে উঠে এসেছেন। নচিন্দা জেকে গার্লস হাই স্কুলের অনুদীপা দাসের নম্বর দু’নম্বর বেড়ে হয়েছে ৬৮১। দ্বাদশ থেকে দশম স্থানে চলে এসেছেন তিনি। কামারপুকুর রামকৃষ্ণ মিশন মাল্টিপারপাস স্কুলের অঙ্কন নন্দীরও দু’নম্বর বেড়ে দ্বাদশ থেকে দশম হয়েছেন। মেধাতালিকায় আসতে পেরে খুশি কৃতীরা।

close