Kode Iklan atau kode lainnya

শিক্ষক নিয়োগ: প্রাথমিকে চলছে আবেদন প্রক্রিয়া, আজ পর্যন্ত কত আবেদন জমা পড়ল? জেনেনিন বিস্তারিত

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ

নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি আগেই প্রকাশিত হয়েছে। এখন চলছে ইন্টারভিউয়ের জন্য রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া। মোট শূন্যপদের সংখ্যা ১১,৭৬৫।  ২০১৪ বা ২০১৭ সালের টেট উত্তীর্ণ প্রশিক্ষিত চাকরি প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। গত ২১ আগস্ট, বিকাল ৪টে থেকে ইন্টারভিউয়ের জন্য রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের জন্য  ২৯ সেপ্টেম্বর প্রথম বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল। 

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ইন্টারভিউ প্রক্রিয়ায় অংশ নেওয়ার জন্য চলছে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া। এরই মধ্যে বেশ কয়েকবার নিয়মে সংশোধন করেছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ফলে সময় নিয়ে আবেদন করতে চাইছেন চাকরি প্রার্থীরা। শেষ খবর পাওয়া অনুযায়ী রবিবার রাত ১০টা পর্যন্ত প্রাথমিকে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আবেদন করেছেন ৯২৬৮ জন। আজ সকাল পর্যন্ত সেটা বেড়ে ১০ হাজার হয়ে যেতে পারে। আবেদনের এখনও অনেকটাই সময় আছে, ফলে আবেদনের সংখ্যা যে অনেকটাই বাড়বে তা বলাই যায়। 

এর আগে প্রাথমিকে নিয়োগের ক্ষেত্রে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা বাড়ানো ও ইন্টারভিউ ছাড়াই নিয়োগের দাবি তুলেছিলেন টেট উত্তীর্ণরা। তবে আলাদা করে কোনও সুবিধা দিল না প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। নির্ধারিত যোগ্যতামান অনুযায়ী ইন্টারভিউয়ে অংশ নেবেন তাঁরা। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল ইতিমধ্যেই স্পষ্ট করে দিয়েছেন,'টেট পাশ করলেই চাকরি নয়। ২০১৪ এবং ২০১৭ সালে পাশ করেছি বলে চাকরি দিতে হবে, এটা নিয়ম হতে পারে না। টেট হল যোগ্যতা নির্ণায়ক পরীক্ষা।'

আবেদন প্রক্রিয়া চলবে ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত। যে সব ওয়েবসাইটে দু'টিতে আবেদন করা যাচ্ছে তা হল- www.wbbpe.orgwbbprimaryeducation.org. সাধারণ চাকরিপ্রার্থীদের জন্য অনলাইনে আবেদনে ফি ২০০ টাকা। ওবিসি-দের ১৫০ টাকা দিতে হবে। ১০০ টাকা দিতে হবে তফসিলি জাতি এবং উপজাতিদের।

প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৪ সালে ২০ লক্ষ ১ হাজার ৩০১ জন আবেদন করেছিলেন। পাশ করেছিলেন ১ লক্ষ ২৪ হাজার ৮৫২ জন। নিয়োগের জন্য আবেদন করেছিলেন ১ লক্ষ ১৮ হাজার ৮২১ জন। প্যানেলে নাম উঠেছে ৪২ হাজার ৬২৭ জনের। আর ২০১৭ সালে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা- ১ লক্ষ ৮৯ হাজার ৫১৪। কৃতকার্য হয়েছিলেন ৯ হাজার ৮৯৬ জন। ২০২০-’২১ সালে শূন্যপদ ছিল ১৬ হাজার ৫০০। নিয়োগের জন্য আবেদন করেছিলেন ২৯ হাজার ৬৬৫ জন। প্যানেলে নাম ওঠে ১৩ হাজার ৬৮৫ জনের। চাকরি পেয়েছিলেন ১৩ হাজার ৫৬৪ জন।

close