Kode Iklan atau kode lainnya

দুর্নীতিবাজদের কলার ধরে নিয়ে যাওয়া উচিত সিবিআইয়ের: বিচারপতি, আরও বিপাকে পার্থ চট্টোপাধ্যায়

নিউজ ডেস্ক: স্কুল সার্ভিস কমিশনের গ্রুপ সি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এফআইআর দায়েরের নির্দেশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করলেন বিচারপতি। দুর্নীতিবাজদের কলার ধরে নিয়ে যাওয়া উচিত সিবিআইয়ের’, এমনই মন্তব্য করলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

সিবিআই যে কোনও প্রভাবশালীকে জেরা করতে পারে। যে কোনও রাজনৈতিক ব্যক্তিকে জেরা করতে পারে সিবিআই। ‘দুর্নীতিবাজদের কলার ধরে নিয়ে যাওয়া উচিত সিবিআইয়ের (CBI)। সহযোগিতা না করলে হেফাজতে নিতে পারে সিবিআই’, বললেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

এদিন বিচারপতি নির্দেশ দিয়েছেন,  ‘৫৪২ জনের ভুয়ো সুপারিশপত্র-ও হেফাজতে নেবে সিবিআই। বিতর্কিতভাবে নিযুক্ত ৫৪২ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করতে পারে সিবিআই। ৫৪২ জনকে খুঁজে বের করতে সাহায্য করতে হবে জেলার পুলিশ সুপারদের। ২০ মে তদন্তের অগ্রগতি সংক্রান্ত প্রাথমিক রিপোর্ট দেবে সিবিআই।’

এসএসসির উপদেষ্টা কমিটির পাঁচ সদস্যকে সম্পত্তির হিসেব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। ২০ মে দুপুর দুটোর মধ্যে আদালতে সম্পত্তির হিসেব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

কলকাতা : নিজাম প্যালেসে সিবিআই হাজিরা এড়াতে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন নির্দেশ দিয়েছিলেন দুপুর সাড়ে তিনটের মধ্যে মামলা দায়ের করার জন্য। কিন্তু তা করা হয়নি। ফলে আরও বিপাকে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। তাঁকে যেন গ্রেফতার না করা হয়, সেই আর্জি জানানো হয়েছিল হাইকোর্টে। কিন্তু সেই আবেদন শুনলেন না বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন। তাঁর বক্তব্য, মামলা দায়ের না হলে শুনব কীভাবে? ফলে উঠে যান বিচারপতি ট্যান্ডন। বিচারপতির বক্তব্য, মামলা দায়ের হয়নি, তাই শোনা সম্ভব নয়। এখন কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের ঘরে যাচ্ছে মামলাটি। ফলে এখন নতুন করে বেঞ্চ তৈরি করতে যে যে পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে, তা সন্ধে ৬ টার মধ্যে সম্ভব নয় বলেই মনে করছেন আইনজীবী মহলের একাংশ। ফলে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর জন্য সমস্যা আরও বাড়ল বলেই মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল।

close