Kode Iklan atau kode lainnya

ব্রেকিং: বেসুরো আরও এক বিজেপি বিধায়ক, দলের রাজ্য সম্পাদকের পদ থেকে ইস্তফা

নিউজ ডেস্ক: গতকালই উপনির্বাচনে পর্যদুস্থ হয়েছে গেরুয়া শিবির। বালিগঞ্জ এবং আসানসোলে খারাপ ভাবে পরাজয় বরণ করেছে বিজেপি। তাঁর একদিন পরেই বেসুরো হলেন বিজেপির এক বিধায়ক। এবার বেসুরো হলেন মুর্শিদাবাদের বিজেপি বিধায়ক। 

বেসুরো হলেন মুর্শিদাবাদের BJP বিধায়ক। দলের রাজ্য সম্পাদকের পদ থেকে ইস্তফা দিলেন বিজেপি বিধায়ক গৌরীশঙ্কর ঘোষ। তাঁর সঙ্গে ইস্তফা দিয়েছেন দু’জন রাজ্য কমিটির সদস্য। ওই সদস্যের মধ্যে বহরমপুরের বিধায়ক কাঞ্চন মৈত্র রয়েছেন। এই ইস্তফার পরেই চরম অস্বস্তিতে গেরুয়া শিবির। তবে কি আরও এক বিধায়ক দল পরিবর্তন করতে চলেছেন? রাজনৈতিক শিবিরে জোর জল্পনা শুরু হয়েছে।

রবিবার বহরমপুরে সাংবাদিক সম্মেলন করে গৌরীশঙ্কর ঘোষ জানান, জেলা মণ্ডল সভাপতি পদের জন্য ৫১ জনের   নাম পাঠানো হয়েছিল। তাতে ১৮ জনের নাম বাদ দিয়ে দলের জেলা সভাপতি নিজের ইচ্ছেমতো লোকদের ঢুকিয়েছেন। ওই ঘটনা বারবার রাজ্য নেতৃত্বকে বলা সত্ত্বেও কোনও কাজ হয়নি। সে কারণেই তিনি রাজ্য কমিটির সম্পাদক পদ থেকে ইস্তফা দিচ্ছেন।

তবে দলের রাজ্য সম্পাদকের পদ থেকে ইস্তফা দিলেও বিজেপি ছাড়ছেন না ওই BJP বিধায়ক। বিজেপি বিধায়ক গৌরীশঙ্কর ঘোষের ঘনিষ্ঠ থেকে জানা যাচ্ছে, তিনি এখনও দল ছাড়ার কথা ভাবেননি। বিজেপিতেই থাকছেন।

উল্লেখ্য, বালিগঞ্জ এবং আসানসোলে খারাপ ফল হতে গতকালই বেসুরো মন্তব্য করেন বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। অপরিণত রাজ্য নেতৃত্বে ভালো ফলের আশা নয়, দলের সমালোচনায় সরব হন তিনি। 

সৌমিত্র খাঁ বলেন, অপরিণত রাজ্য নেতাদের নেতৃত্বে ভাল ফল আশা করা যায় না। অপরিণত নেতাদের জন্যই উপনির্বাচনে এই ফল হয়েছে। তৃণমূলের থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। তৃণমূলের বিরুদ্ধে লড়াই করতে আমরা ব্যর্থ হয়েছি। রাজ্য ও কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের বিষয়টি ভাবা উচিত। যাদের বহিষ্কার করা হয়েছিল তাঁদের ফেরানোর কথা ভাবা উচিত।

close