নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিম কোর্ট থেকে আপাত স্বস্থি মিলল রাজ্য সরকারের। জিটিএ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তের উপর স্থগিতাদেশ দিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত। পাহাড়েও শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে! এই অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করা হয়।
নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চ। হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের ওই রায়ের বিরুদ্ধে ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছিল রাজ্য সরকার। যদিও সিবিআই তদন্তে স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়নি। এরপর সুপ্রিম কোর্ট গিয়েছিল রাজ্য সরকার। আজ, বৃহস্পতিবার সেই রায়ের উপর সর্বোচ্চ আদালত স্থগিতাদেশ দিয়েছে। আগামী দু’সপ্তাহের জন্য এই স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে।
পাহাড়ে ৩১৩ জন অস্থায়ী শিক্ষককে আপার প্রাইমারি ও ১২১ জন শিক্ষককে প্রাইমারিতে চাকরি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ প্রকাশ্যে আসে। এই নিয়ে সামনে আসা এক চিঠির বিষয়ে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।
জানা যাচ্ছে, এই শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির কথা জানত সিআইডি, স্টেট ভিজিল্যান্স কমিশনও। জানা গেছে, ২০২২ সালে জিটিএ-তে শিক্ষক নিয়োগে বেনিয়ম নিয়ে সুমন গুরুং নামে এক ব্যক্তির অভিযোগের ভিত্তিতে একটি ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি গঠন করে শিক্ষা দফতর। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করে ওই ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম। গোটা ঘটনার তদন্তের নামে একটি রিপোর্ট শিক্ষা দফতরকে জমা করে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম।