Kode Iklan atau kode lainnya

সহকারী অধ্যাপক নিয়োগেও সীমাহীন দুর্নীতি! কলেজ সার্ভিস কমিশনের দুর্নীতির পূর্ণাঙ্গ তদন্তের দাবি

সহকারী অধ্যাপক নিয়োগ

নিউজ ডেস্ক: প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় স্কুল শিক্ষা দপ্তরের নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেপ্তার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে তার অধীনে প্রতিটি নিয়োগে তদন্ত দাবি করছে চাকরিপ্রার্থীরা। কলেজের সহকারী অধ্যাপক নিয়োগেও চরম দুর্নীতি হয়েছে বলে দাবি চাকরি প্রার্থীরা।

অর্থের বিনিময়ে চাকরি দেওয়া যে শিক্ষামন্ত্রীর বাঁ হাতের খেল ছিল, সেই শিক্ষামন্ত্রী উচ্চশিক্ষা দপ্তরের দেখভালের দায়িত্বে বিগত ১০ বছর ছিলেন।  এই সময় উচ্চশিক্ষা দপ্তর তথা কলেজ সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত প্রতিটি নিয়োগেই সীমাহীন দুর্নীতির আশঙ্কা করছে প্রার্থীরা। 

সাম্প্রতিক সময়ে ২০১৮ কলেজ সার্ভিস কমিশনের মেধাতালিকাভুক্ত প্রার্থীদের সংগঠন চেয়ারম্যান দীপক কর সহ শিক্ষামন্ত্রীর দুর্নীতিতে জড়িত থাকার তদন্তের দাবি করে বহুবার রাস্তায় নেমেছে। '২০১৮ তে কলেজ সার্ভিস কমিশনের নিয়োগে দুর্নীতিতে চেয়ারম্যানের প্রত্যক্ষ ভুমিকা দেখতে পাচ্ছি' বলেছেন হিমাদ্রী মণ্ডল। সংগঠনের যুগ্ম সভাপতি ড. ক্ষুদিরাম চক্রবর্তী বলছেন "কলেজ সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান দীপক কর দুর্নীতিতে ঢাকতে মরিয়া প্রয়াস করে চলেছেন। কোন তথ্যই তিনি তথ্য জানার অধিকার আইনের মাধ্যমেও দিতে চাইছেন না, যাতে দুর্নীতি জন-মানসে চলে না আসে"। 

ইডি র তদন্তে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বান্ধবীর মারফত এসএমএসে চাকরির খোঁজ মিলেছে কলেজ সার্ভিস কমিশনের। যেখানে সরাসরি পার্থ চ্যাটার্জি এবং দীপক কর সেই প্রার্থীকে মেধাতালিকায় স্থান দিয়েছেন। এ কারণেই "কলেজ সার্ভিস কমিশনের নিয়োগে ইডি র হস্তক্ষেপ করার দাবি জানানোর পাশাপাশি চেয়ারম্যান দীপক করে পদত্যাগ দাবি করছেন" সংগঠনের সম্পাদক বিনয় কৃষ্ণ পাল। অন্যদিকে ডক্টর প্রিয়াঙ্কা কুন্ডু বলছেন - "মেধাবীদের বঞ্চিত করে অর্থের বিনিময়ে কলেজে চাকরি করে দিয়েছে দীপক কর এবং পার্থ চট্টোপাধ্যায়", যার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করছি।

close